চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্যঃ
১. চলিত ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ সংক্ষিপ্ত। যেমন: করেছি, গিয়েছি।
২. চলিত ভাষায় সর্বনাম পদের রূপ সংক্ষিপ্ত। যেমন তারা তাদের।
৩. চলিত ভাষায় ব্যবহৃত হয় অনুসর্গের সংক্ষিপ্ত রূপ। যেমন: হতে, দিয়ে।
৪. চলিত ভাষায় অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি প্রভৃতি শব্দের ব্যবহার বেশি। যেমন: ঘি, হাত, ধোয়া, মাথা।
৫. চলিত ভাষার উচ্চারণ হালকা ও গতিশীল।
৬. চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।
৭. চলিত ভাষা চটুল, জীবন্ত ও লোকায়ত।

Book Post — খোলা ডাক
Post Office — ডাকঘর
By law —উপবিধি
Copyright — লেখস্বত্ব

বাংলা ভাষায় আগত পর্তুগিজ শব্দগুলো হলোঃ-পেয়ারা, আয়া, আচার, আনারস, আতা, আলমারি, কপি, কামিজ, কামরা, কেদারা, কেরানি, গরাদ, গামলা, গুদাম, চাবি, জানালা, তামাক, তোয়ালে, নিলাম, পারদ, পাউরুটি, পিরিচ।ে

যে সমাসে প্রতিটি সমস্যমান পদের অর্থের সমান প্রাধান্য থাকে এবং ব্যাসবাক্যে একটি সংযোজক অব্যয় (কখনো বিয়োজক) দ্বারা যুক্ত থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন: তাল ও তমাল= তাল-তমাল।ে

শব্দের পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। তদ্ধিত প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে তদ্ধিতান্ত শব্দ। উদাহরণ: হাত+ ল = হাতল; পঠ+অক-পাঠক, দিন+ইক = দৈনিক।

বাংলা ভাষায় যতি বা ছেদ চিহ্ন ১২ টি। যেমন: কমা, সেমিকোলন, দাঁড়ি, প্রশ্নবোধক চিহ্ন, বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন, কোলন, ড্যাশ, কোলন - ড্যাশ, হাইফেন, ইলেক বা লোপ চিহ্ন, উদ্ধরণ চিহ্ন, ব্র্যাকেট।

নদের চাঁদ অর্থ- অহমিকাপূর্ণ নির্গুণ ব্যক্তি বা সুন্দর ব্যক্তি অথচ অপদার্থ। আকাশের চাঁদ = অতি আকাঙ্ক্ষিত বস্তু। অদৃষ্টের পরিহাসে-ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা।

যার কোন মূল্য নাই — ঢাকের বায়া
তুলসী বনের বাঘ- ভণ্ড কাঠের পুতুল বাগধারার অর্থ হলো — নির্জীব, আসার 'ডাকাবুকো' প্রবাদটির অর্থ নির্ভীক।

শুদ্ধ বানানঃ শ্রদ্ধঞ্জলি। শ্রদ্ধাঞ্জলি বানানে ই কার হবে।
শুদ্ধ বানানঃ দরিদ্রতা / দারিদ্র্য।
শুদ্ধ বানানঃ বৈশিষ্ট্য।

অনুবাদ ২ প্রকার। যেমনঃ ১) আক্ষরিক অনুবাদ, ২) ভাবানুবাদ।

ত্ ও দ্‌-এর পর চ্ ও ছ, থাকলে ত্ ও দৃ স্থানে চ্ হয়। যেমন- চলৎ + চিত্র= 'চলচ্চিত্র' ত্ + চ = চ্চ সৎ + চিন্তা = সচ্চিন্তা।

সন্ধি এর অর্থ মিলন। ধ্বনিগত মাধুর্য এবং স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণতা সন্ধির উদ্দেশ্য।

অধিকরণ কারক বলতে ক্রিয়া সম্পাদনের সময় এবং আধারকে নির্দেশ করে। ক্রিয়াকে "কখন" ও "কোথায়" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তরে অধিকরণ কারক পাওয়া যায়। অধিকরণ কারকে সপ্তমী অর্থাৎ '-এ' '-য়' '-তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়।

কর্ম কারক বলতে বোঝায় যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে। "কী", "কাকে" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তরে কর্ম কারক পাওয়া। প্রশ্নে কাকে ডাক প্রশ্ন করলে "ডাক্তার" উত্তর পাওয়া যায়। এবং ডাক্তার এর সাথে কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি। তাই এটি কর্মে শূন্য বিভক্তি।

যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমন অন্য দেশ- দেশান্তর, কেবল দর্শন = দর্শনমাত্র।

পৃথিবী শব্দের সমার্থক শব্দ: অবনী, ধরা, ধরিত্রী, ধরণী, মেদিনী, পৃ, পৃথ্বী, ভূ, বসুধা, বসুন্ধরা, জাহান, জগৎ, দুনিয়া, ভূবন, বিশ্ব, ভূ-মণ্ডল, অখিল।

'কৌমুদী' শব্দের প্রতিশব্দ হলো: জ্যোৎস্না, চন্দ্রিকা, চন্দ্রিমা, চন্দ্রকিরণ, চন্দ্রালোক।

যা বলা হয় নি — অনুক্ত।
যা বলার যোগ্য নয় — অকথ্য।
মূক শব্দের অর্থ — বোবা, বাকশক্তিহীন।
যা বলা হবে — বক্তব্য।
বলা হয়েছে এমন — উক্ত।

চন্দ্র বিশেষ্য শব্দটির বিশেষণ রূপ চান্দ্র। চন্দ্র তৎসম শব্দটির তদ্ভব হলো চাঁদ।

অনুসর্গ অব্যয়: যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলে। যেমনঃ ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।

উভয় লিঙ্গ-যেসব শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী উভয়কে বোঝানো হয়, তাদের উভয় লিঙ্গ বলে। যেমন- আমি, ডাক্তার, শিশু, বন্ধু, সাথীইত্যাদি।

শীকর' শব্দের অর্থ বাতাসে বাহিত জলকণা বা পানির বিন্দু।

কতকগুলো পুরুষবাচক শব্দের আগে মহিলা, নারী ইত্যাদি স্ত্রীবাচক শব্দ প্রয়োগ করে শব্দের লিঙ্গান্তর হয়। যেমন: কবি, সৈন্য। বাকী শব্দ গুলোর লিঙ্গান্তর। নেতা — নেত্রী, বাদশাহ — বেগম, দাতা — দাত্রী।

যখন শব্দের মধ্যে দুটি সমধ্বনির একটির পরিবর্তন ঘটে তখন তাকে বিষমীভবন বলা হয়। বিষমীভবন এর উদাহরণ: লাল > নাল, শরীর > শরীল, ললাট'নলাট ইত্যাদি।

চলিত রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়া সংক্ষিপ্ত হয়।

বাক্যের কোনো অংশ বাদ দিতে চাইলে ত্রিবিন্দু যতিচিহ্ন ব্যবহার করা হয়।

'দ্বন্দ্ব' শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ ঝগড়া, বিবাদ, যুদ্ধ ইত্যাদি। শব্দটির বিশ্লেষণকৃত রুপ হলো - দ্বি + দ্বি।

'Memorandum' (মেমার‍্যানডাম্‌ ) শব্দের পারিভাষাঃ স্মারকলিপি; চিঠি; চিরকুট; চীরকুট; নোট; ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য ঘটনাদির তালিকা; ভবিষ্যৎ ব্যবহারের জন্য নোট; স্মরণ রাখতে হবে এমন বিষয়; স্মারক ) দাফতরিক যোগাযোগ সম্পর্কিত অনানুষ্ঠানিকভাবে সম্পন্ন বা স্বাক্ষরিত হয়নি।

সাধু ও চলিত ভাষার ত্রুটিপূর্ণ মিশ্রণকে 'গুরুচণ্ডালী দোষ' বলে।

হাইফেন চিহ্ন দিয়ে পাশাপাশি দুই বা ততোধিক শব্দকে জোড়া লাগানো হয়। যেমনঃ উত্তর-পশ্চিম কোণে ঝড়ের কালো মেঘ দেখা যাচ্ছে।

'Look before you leap'- এর সরল অনুবাদঃ ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবি ও না। অথাৎ, কোন কাজ করার পূর্বে তার সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলা হয়েছে।

' মগের মুল্লুক ' বাগধারার অর্থ অরাজক দেশ; 'পুকুর চুরি' বাগাধারার অর্থ বড় রকমের চুরি; ' বালির বাধ' বাগধারার অর্থ অস্থায়ী বস্তু। ৷ ' ভরাডুবি' অর্থ সর্বনাশ।

'অনাথ' শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ অনাথিনী।

‘যে নারীর হাসি পবিত্র’ এক কথায় শুচিস্মিতা।

দেখা যায়নি যা — অদৃষ্ট।
দেখা যায়না যা —- অদৃশ্য।
যা পূর্বে দেখা যায়নি — অদৃষ্টপূর্ব।

যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। যেমন: ‘আমি কি ডরাই সখি ভিখারি রাঘবে?'।

তিলে তৈল আছে (অধিকরণে ৭মী)। কিন্তু, তিলে তৈল হয় (অপাদানে ৭মী)।

কুন্তল /বিশেষ্য পদ/ কেশগুচ্ছ, কেশপাশ, চুল।

আত্মজা’র সমার্থক শব্দ দুহিতা।
আত্মজা (বিশেষ্য পদ) শব্দ টির সমার্থক শব্দ: স্ত্রীলিঙ্গ. কন্যা।

ভূত এর বিপরীত শব্দ হলো - ভবিষ্যৎ। বাস্তব এর বিপরীত শব্দ হলো - অবাস্তব।

সন্ধি শব্দের অর্থ মিলন। আর দ্রুত উচ্চারণের ফলে পরস্পর সন্নিহিত দুই দ্বনি পরিবর্তন হয়ে এক ধ্বনিতে রূপান্তরকে সন্ধি বলে।

সতীশ' এর সন্ধি বিচ্ছেদ - সতী + ঈশ (ঈ + ঈ = ঈ) ।

মাতা শব্দটির প্রকৃতি ও প্রত্যয় হলো মা + তৃচ।ে

কর পল্লবের ন্যায় = কর পল্লব।
এখানে কর বিশেষ্য এবং পল্লবও (পাতা) বিশেষ্য।
আমরা জানি বিশেষ্য + বিশেষ্য = উপমিত।

জন্মান্ধ শব্দটি পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস।

বর্ধমান' শব্দের সঠিক প্রকৃতি-প্রত্যয় হলো √ বৃধ + মান।

অনাবিল — স্বচ্ছ, নির্মল, অমল, অকলুষিত।
আবিল — কলুষিত, মলিন, পঙ্কিল, ঘোলা।

বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন।

ভারতচন্দ্র ১৭৬০ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং তাঁর মৃত্যুর সাথে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের সমাপ্তি হয়। মধ্যযুগের শেষকবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর। তার কবি প্রতিভার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন " অন্নদামঙ্গল" কাব্য। তাকে মধ্যযুগের শেষ ও শ্রেষ্ঠ কবি বলা হয়। মধ্যযুগের মুসলমান কবিদের শ্রেষ্ঠ কবি আলাওল।

ঈশ্বরচন্দ্র বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগসন্ধির কবি হিসেবে পরিচিত, কারণ তিনি সমকালের সামাজিক ও ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে কবিতা রচনা করলেও তার ভাষা, ছন্দ ও অলঙ্কার ছিল মধ্যযুগীয়। মঙ্গলকাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি ভারতচন্দ্রের সাহিত্যাদর্শ যখন লুপ্ত হয়ে আসছিল, তখন তিনি বিভিন্ন বিষয় অবলম্বনে খন্ডকবিতা রচনার আদর্শ প্রবর্তন করেন।

বাংলা সনেট (চতুর্দশপদী) এর সার্থক স্রষ্টা কবি মধুসূদন দত্ত ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে অবস্থানকালেই ইতালির কবি পেত্রার্কের সনেট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রথম বাংলা সনেটের দিগন্ত উন্মোচন করেন। ১৮৬৬ খ্রীষ্টাব্দে কবির চতুর্দশপদী কবিতাগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

নিশীথিনী — [বিশেষ্য পদ] রাত্রি, রজনী।

জাপানি শব্দ: রিক্সা, হারিকিরি ইত্যাদি।

ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ব্রজবুলি ভাষায় রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। রবীন্দ্রনাথ কৈশোর ও প্রথম যৌবনে "ভানুসিংহ" ছদ্মনামে বৈষ্ণব কবিদের অনুকরণে কিছু পদ রচনা করেছিলেন। ১৮৮৪ সালে সেই কবিতাগুলিই ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী নামে প্রকাশিত হয়।

আনুষ্ঠানিক ভাবে বঙ্গবন্ধু জুলিও কুরি পদকে ভূষিত হন তাহলে উত্তর হবে ২৩ মে ১৯৭৩ সাল। ে

তেপান্তর = তিন প্রান্তরের সমাহার, এটি দ্বিগু সমাসের উদাহরণ।

অন্যদিকে মন নেই যার = অনন্যমনা।

ক্রিয়ামূল বা ধাতুর পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। কৃৎ প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে কৃদান্ত শব্দ। উদাহরণ: দুল্‌+অনা = দোলনা, কৃ+তব্য = কর্তব্য। এখানে, 'অনা' ও 'তব্য' হলো কৃৎ প্রত্যয় এবং 'দোলনা' ও 'কর্তব্য' হলো কৃদন্ত শব্দ।

উপসর্গ বা আদ্যপ্রত্যয় হলো ভাষায় ব্যবহৃত কিছু অব্যয়সূচক শব্দাংশ যাদের নিজস্ব কোনো "অর্থ নেই, কিন্তু অর্থের দ্যোতনা তৈরির ক্ষমতা আছে"। উপসর্গ শব্দ বা শব্দমূলের শুরুতে বসে নতুন অর্থবহ শব্দ তৈরি করে, শব্দাংশের শুরুতে বসে না।

কমা অপেক্ষা বেশি বিরতির প্রয়োজন হলে, সেমিকোলন বসে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৩৬ সালে সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মানসূচক ডি লিট ডিগ্রি প্রদান করে।

কাজী নজরুল ইসলামের 'বিদ্রোহী' কবিতাটি ১৯২২ সালে সাপ্তাহিক 'বিজলী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । 'বিদ্রোহী' কবিতাটি 'অগ্নি বীণা' (১৯২২) কাব্যের দ্বিতীয় কবিতা ।

'পাবক' শব্দের প্রতিশব্দ 'অগ্নি'। কিরণ, দিবস, বাতাস শব্দের প্রতিশব্দ যথাক্রমে; আলো, দিন ও বায়ু। এখানে

সুলতানার স্বপ্ন অবিভক্ত ভারতবর্ষের তথা বর্তমান বাংলাদেশের অগ্রণী নারীবাদী লেখিকা রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচিত একটি উপন্যাসিকা।

বন্দী শিবির থেকে (১৯৭২): এ কাব্যে স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন আবেগ ও প্রত্যাশা প্রাধান্য পেয়েছে। এ কাব্যের মাধ্যমে তিনি কবি খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি 'মজলুম আদিব' ছদ্মনামে কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন।

শব্দের শ্রেণিবিভাগ:
১. গঠনমূলক শ্রেণিবিভাগ ২ প্রকার: (ক) মৌলিক ও (খ) সাধিত
২. অর্থমূলক শ্রেণিবিভাগ ৩ প্রকার: (ক) যৌগিক, (খ) রূঢ়ি এবং (গ) যোগরূঢ়
৩. উৎসমূলক শ্রেণিবিভাগ ৫ প্রকার: (ক) তৎসম, (খ) অর্ধ-তৎসম (গ) তদ্ভব (ঘ) দেশি ও (ঙ) বিদেশি ।

ক্রিয়া সম্পাদনের কাল (সময়) এবং আধারকে অধিকরণ কারক বলে।